দেশি-বিদেশি ফলের চাষ (হার্ডকভার)
দেশি-বিদেশি ফলের চাষ (হার্ডকভার)
৳ ৪৫০   ৳ ৩৮৩
১৫% ছাড়
Quantity  

৯৯০ বা তার বেশি টাকার বই অর্ডারে ডেলিভারি চার্জ ফ্রি। কুপন: FREEDELIVERY

প্রথম অর্ডারে অতিরিক্ত ১০০ টাকা ছাড়;  ১০০০+ টাকার বই অর্ডারে। ৫০ টাকা ছাড়; ৫০০+ টাকার বই অর্ডারে। কুপন: FIRSTORDER

Home Delivery
Across The Country
Cash on Delivery
After Receive
Fast Delivery
Any Where
Happy Return
Quality Ensured
Call Center
We Are Here

আমাদের প্রাত্যহিক খাদ্য হিসেবে ফলের এক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে। অধিকাংশ ফলই সুস্বাদু, পুষ্টিকর, মুখরােচক ও তৃপ্তিদায়ক। প্রায় সকল প্রকার সতেজ ফলের মধ্যে প্রচুর পরিমাণে খাদ্যপ্রাণ, খনিজ পদার্থ (প্রধানত ক্যালসিয়াম ও ফসফরাস) বিদ্যমান থাকে। অধিকাংশ ফলই আমরা কাঁচা বা সুপরিপক্ক অবস্থায় খেয়ে থাকি। এজন্য এদের খাদ্যপ্রাণগুলি (ভিটামিন) বিনষ্ট হয় না। আম, কলা, পেঁপে, লেবু, কাঁঠাল, আনারস, বেল, পেয়ারা, লিচু প্রভৃতি ফলের মধ্যে খাদ্যপ্রাণ-‘এ’, ‘বি’, ‘বি’ ও ‘সি’ প্রচুর পরিমাণে রয়েছে। তাছাড়া আম, আঙ্গুর, কলা, আপেল, পেঁপে, পেয়ারা, কাজুবাদাম, নারকেল, বেদানা, খেজুর, নাসপাতি ইত্যাদি ফলের মধ্যে সহজপাচ্য শর্করা, প্রােটিন, শ্বেতসার ও স্নেহজাতীয় খাদ্য উপাদানগুলি যথেষ্ট পরিমাণে রয়েছে। আর এ সব ফল পেতে হলে আমাদের সর্বপ্রথম প্রয়ােজন সঠিকভাবে চাষবাদ করা। তাই এ সব দিক বিবেচনা করেই এ বইটি। বইটিতে দেশি ফল ও আমাদের দেশে সম্ভাবনাময় কিছু বিদেশি ফলের চাষাবাদ নিয়ে আলােচনা করা হয়েছে।

Title : দেশি-বিদেশি ফলের চাষ
Author : ড. মোঃ আখতার হোসেন চৌধুরী
Publisher : প্রান্ত প্রকাশন
ISBN : 9789849434559
Edition : 1st Published, 2020
Number of Pages : 344
Country : Bangladesh
Language : Bengali

ড. মোঃ আখতার হােসেন চৌধুরী ১৯৬২ সালে চাঁদপুর জেলার ফরিদগঞ্জ থানাধীন সুবিন্দপুর গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি ১৯৮৪ সালে বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় হতে স্নাতক কৃষি (সম্মান) ডিগ্রিতে প্রথম শ্রেণীতে পঞ্চম, ১৯৮৫সালে একই বিশ্ববিদ্যালয় থেকে কৃষি রসায়ন বিভাগে মাস্টার্স ডিগ্রিতে প্রথম শ্রেনীতে প্রথম স্থান, ২০০০ সালে জাপানের হিরোসিমা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পি.এইচ.ডি এবং ২০০৬ সালে একই বিশ্ববিদ্যালয় হতে পোস্ট ডক্টরেট ডিগ্রি লাভ করেন | ১৯৮৮ সালে বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়েল কৃষি রসায়ন বিভাগে প্রভাষক হিসেবে তার চাকুরী জীবন শুরু হয়। ১৯৯১ সালে একই বিভাগে সহকারী প্রফেসর এবং ২০০৩ সালে প্রফেসর পদে পদোন্নতি লাভ করেন । বাংলাদেশের ফুল, ফল, সবজি ও মাছ চাষের গুণগত মান উন্নোয়নে তাঁর উল্লেখযোগ্য অবদান রয়েছে। এম.এস পর্যায়ে তিনি প্রায় ৬০ জন ছাত্র-ছাত্রীর এবং ২ জন পি.এইচ.ডি ছাত্রের গবেষণা তত্ত্বাবধায়ক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন।


If you found any incorrect information please report us


Reviews and Ratings
How to write a good review


[1]
[2]
[3]
[4]
[5]